Header Ads Widget

Responsive Advertisement

ওহাবী ও দেওবান্দী মতবাদের গুপ্ত কথা

ওহাবী কোথা থেকে এলো?

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

হাজরাত সেইয়েদুনা আব্দুল্লাহ বিন উমর
(রা:) থেকে বর্ননা করেছেন ,
রসুল (সা:) দুয়া করেছেন
হে আল্লাহ শামে বরকত দাও ,হে আল্লাহ
ইয়ামানে বরকত দাও ,কিছু লোকেরা
আরয করল আর আমাদের নাজাদ এর
জন্য, বর্ননা কারি বলছেন এমন ভাবে তিন
বারে রসুল সা: বলছেন নাজাদ এর জন্য
কি করে দুয়া করব ওখান থেকে ফিতনা
আর জলজলে উঠবে ,ওখান থেকে
শয়তানের সিং বেরুবে.
(শাহিহ বুখারি , Vol. 1, pg. 141
 তিরমিজি , Vol. 2, Pg. 234)

এই যন্যই সৌদিরা নাজাদ থেকে
মহম্মদ বিন আব্দুল ওহাব নাজদির
ফিতনার পর মুসলমান দের ওই ফিতনা
থেকে বে খবর করার জন্য নাজাদ
এর নাম বদলে রিয়াদ রেখে দিয়েছে .

*******************************
এই সমস্ত আলোচনা থেকে বুঝা গেল
নাজাদ থেকে ইমান ও আকিদার ফিতনা
উঠবে আর জলজলে পয়দা হবে ,
সয়তানের সিং বের হবে ,সয়তানের
দল বেরুবে, এরা বুত পুজাকারিদের ছেরে দিবে
আর মুসল্মান দের কতল করবে ,আর
তাদের উপর সিরক এর তোহমত
লাগাবে ৷ এই ফারমানে আলির মুতাবিক ,1200
সদিতে নাজাদ থেকে মহম্মদ বিন আব্দুল
ওহাব জন্ম নেই সে কি কি আহলে হারামাইন আর বাকি মুসল্মানদের উপর যুল্ম করেছে তার দাস্তান
সাইফুল জাব্বার ,আর বাওয়ারিকে মুহাম্মাদিয়া আলা
আরগামাতুন নাজদিয়া তারিখে মওজুদ
আছে .তারি কিছু যুল্ম আল্লামা ইবনে আবেদিন

শামি নিজের কিতাব রাদ্দুল মুখতার এ
বায়ান করেছেন যে,নাজাদ থেকে মহম্মদ বিন আব্দুল অহাব বের হয়ে মক্কা ও মদিনাই কব্জা করে ,
ওর আকিদা এই ছিল আমরাই মুসলমান
আর যারা আমার আকিদার খিলাফ তারা
মুশ্রিক , “ এই জন্য সে আহলে সুন্নাত ওয়া জামাত কে কতল করা জাইজ ভাবে আর উলামাদের কতল
করে এই ঘটনা 1233 হিজরি তে হই .
(রাদ্দুল মুখতার জিলদ 7
পেজ 413 পাকিস্তান এডিসন )

*******************************
আল্লামা শামি র এই ফতোয়া থেকে এই
প্রমান হল যে বেশাক ওই ফিতনা ওহাবিদের ছিল ,
এখানে একটা ধ্যান দিবার হল যে আল্লামা শামি বলছেন আহলে সুন্নাত ওয়া জামাত দের
ওদের ওলামা দের কতল করা,মানে যতক্ষন কব্জা হইনি তার আগে ওই পাক যমিনের চাবি
আহলে সুন্নাত ওয়া জামাতের কাছে ছিল,    
পরে ওহাবিরা কব্জা করে ,নিশংস ভাবে
সাহাবায়ে কেরাম ও আহলে বায়তের
কবর উপর বুল্ডোজার চালাই এই ওহাবিরা.
ইবনে উমর (রা:) খারজি এত গুমরাহ লোগ ,যে আয়াত কাফিরদের উদ্দেশ্যে নাযিল হয়েছে
সেগুলি মুসলমানদের উপর চাসপান করে.
(বুখারি - কিতাব ঈস্তিতাবাতুল)
মু'আন্দনিন V#2 পেজ #1024)

আল্লামা শামি (রহ:) ওই দলকে খারজি
বলেছে ,ওই আব্দুল অহাবের ছেলে একটা
কিতাব লিখে যার নাম "কিতাবুত্তউহিদ "
আর ওর তরজুমা ভারতবর্ষে ইসমাইল
দেহলভি করে যার নাম "তাকবিয়াতুল
ইমান "হিন্দুস্তানে অহাবিয়াত ওই ছড়াই ,
এই অহাবিদের একটা বড় আকিদা হল যে
তাদের ফিরকাই যারা থাকবে তারা
মুসলমান বাকি সবাই কাফের মুশরিক .
এইযন্য এরা কথাই কথাই কুফর আর
সিরিক এর ফতোয়া দেই .
তাকবিয়াতুল ইমানের 45 পৃস্টায় ইস্মাইল
দেহলভি এক হাদিস নকল করে হাদিসটা
হল এই -আল্লাহ পাক আখরি জামানাই এক হাওয়া
পাঠাবে যা সমস্ত দুনিয়ার মুসলমান দের
উঠিয়ে নিবে , এই হাদিসের পর ইস্মাইল
দেহলভি সাফ সাফ লিখে দেই যে
রসুল সা: এর ফারমান মুতাবিক ওই হাওয়া
চলে গেছে ,আর কোন মুসলমান দুনিয়াই
নেই ৷ কিন্তু এটা চিন্তা করেনি এই কথা মুতাবিক
সে নিজে কাফির হয়ে গেছে .কেননা
আর কোন মুসলমান নেই . এবার কোন
ওহাবি নিজেকে মুসলমান বললে তাহলে
তাকে বল তুই মিথ্যুক কেননা ইস্মাইল
দেহলভি তোমাকে কাফির বলেছে ,যেমন
সে নিজে ছিল .

*********************************
বর্তমানে হুকুমত ওই ফিতনা কারিদের
কব্জাই ৷ এটা ছিল আরবের ঘটনা .
আমাদের হিন্দুস্তানের ব্যাপারে কিছু
আলোচনা করব , দিল্লি তে এক জন জন্ম নেই তার নাম  ইস্মাইল দেহলভি সে মহম্মদ বিন আব্দুল
অহাব নাজদির কিতাব
“কিতাবুত্তাউহিদ ”
(যাতে আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জাত আর
হুযুরে আকরাম (সা:) আর অওলিয়াএ
কিরাম এর শানে বে শুমার গুস্তাখি লিখা
উরদু তে তরজুমা করে তার নাম দেই
"তাকবিয়াতুল ইমান" )

এই হায্রাত এই কিতাবের বুনিয়াদের জন্য
পাঠান মুসলমানদের হাতে কতল হই .
কিন্তু অহাবিরা ছরিয়ে দেই যে সিখ দের
হাতে মরে ,যদি সিখ দের হাতে কতল হত
তাহলে অম্রিতসর ,বা পচ্ছিমি পাঞ্জাবের
কোন শহরে মরত, কেননা এগুলি তাদের
মারকাজ ছিল,সারহাদ তো পাঠানদের মুল্ক ছিল যেখানে মরেছে ৷

========================

ইসমাইলের মুক্তাদি দুটি দলে বিভক্ত হল
এক ওরা যারা ইমামের তকলিদের ইনকার
করল যা "গ্যার মুকাল্লিদিন "নামে ,
আর দিত্বিয় যারা ওরা দেখল এইভাবে
নিজেদের কে প্রকাশ করলে মুসলমান
আমাদের ঘৃনা করবে ওরা নিজেদের কে
হানাফি বলে জাহির করল ,তারা হল" দেওবন্দি"
আকা সা: বলেছেন ওখান (নাজাদ)
থেকে কারনুসসাইতান (সয়তানের দল )
বেরুবে এই ব্যাপারে হাদিস পেশ করা
হয়েছে ,উরদু তে কারনুসসাইতান
এর তরজুমা হল "দেওবন্দ "
উরদু তে দেও বলা হই শয়তান কে
আর বন্দ এর মানে "দল" .
বুঝতে পারছেন অহাবি কেন রসুল সা: m
এর ইল্ম এ গায়েব কে ইনকার করে ,
পরে এই ফিরকা থেকে আর এক ফিরকা
বের হই যার নাম "জামাতে ইসলামি “
এই তিন ফিরকার আকিদা একদম এক
শুধু আমলে কিছু বাজ্জিক মতবিরধ .
এরা সবাই মহম্মদ বিন আব্দুল অহাব কে
ভাল ভাবে আর তার আকিদা কে মানে .
আপনি যদি কোন তোবলিগ জামাতের
কোন মৌলানা কে বলেন মহম্মদ বিন
আব্দুল অহাব এর সম্বন্ধে তারা বলতে
পারে যে মহম্মদ বিন আব্দুল অহাব এর
সাথে আমাদের কোন তাল্লুক নেই ,
এবার আলোচনা করে দেখব ওদের
সাথে কি তাল্লুক আছে ৷

********************************
ইলিয়াস কান্ধলভি
মৌলানা ইলিয়াস কান্ধলভি তবলিগ
জামাতের বানি মানে (founder) আর
প্রথম আমির.ইনি সন 1920 তে তবলিগ
জামাতের কাজ শুরু করে ,প্রথম বার
দেওবন্দ আর সাহারানপুর মাদ্রাসার
গ্রাজুয়েট ছাত্রদের নিয়ে একটা জামাত
মেওয়াত পাঠাই .আজ দেওবন্দি যে চিল্লা
মারে 4 মাস 3 দিনএর যে জামাত বের
করে সেটা ইলিয়াস কান্ধলভি প্রথম শুরু করে ৷
ইলিয়াস নিজে বলেছে এই তবলিগের
তরিকা সপ্নের মাধ্যমে হই ৷
(মল্ফুজাতে ইলিয়াস )জন্ম 1885
মৃত্যু 13/July/1944

********************************
ইউসুফ কান্ধলভি
এই মৌলানা ইলিয়াস কান্ধলভি র পুত্র
আর তবলিগ জামাতের দৃতিয় আমির ,
জন্ম 20/march/1917
(Jamada al-awwal 1335 AH)
মৃত্যু 1965

********************************
যাকারীয়া কান্ধলভি ইনি ইলিয়াস কান্ধলভির ভাতিজা ওর ভাই মৌলানা ইয়াহা র পুত্র .
ইনি ফাজাইল এ আমল এর লেখক.
যেই কিতাব তবলিগ জামতে পরানো হই .
জন্ম 2/Feb/1898
(11/Ramzan/1315 AH) মৃত্যু 24/May/1982

********************************
আশরফ আলি থানবি
ইনি তবলিগ জামাত আর দেওবন্দিদের
হাকিমুল উম্মত ,আর মৌলানা ইলিয়াস
কান্ধলভির উস্তাদ ৷তবলিগ জামাতের আলিম ইনার তরজুমা কোরান পরে ও পড়াই .
ইনার ব্যাপারে ইলিয়াস কান্ধলভি বলেন
আমার মন চাই তালিম উনার হোক আর
তবলিগ আমার হোক .এই ভাবে তালিম
ছরিয়ে পরে ৷
{মাল্ফুজাতে ইলিয়াস }
ইন্সায়াল্লাহ আমরা আগে আলোচনা তে
আপনাদের বলব ইনার কোন তালিমের
কথা যেটা ইলিয়াস ছরাতে চাই .জন্ম 19/aug/1863 মৃত্যু4/Jul/1943

******************************
কাশীম নানুতভি
তবলিগ জামাত একে হুজ্জাতুল ইসলাম
এর নামে জানে, আর ইনি তবলিগ
জামতের মারকাজি ইদার দেওবন্দের
প্রতিস্টাতা মানে (founder).
তবলিগ জামাতের ইমাম ইলিয়াস
কান্ধলভি এই মাদ্রাসাতে তালিম নিয়েছে
এই মাদ্রাসার যা ফতোয়া বের হই ,
তবলিগ জামাতের নিকট কবুল করা হই ৷
জন্ম 1833 মৃত্যু 1880

*******************************
রশিদ আহমদ গাংগোহি ইনি মাদ্রাসা দেওবন্দের co founder আর দৃতীয় প্রিন্সিপাল .তবলিগ জামাত
ইনাকে কুতুব ও মুজাদ্দিদ মানে .
ইনিও ইলিয়াস কান্ধলভির উস্তাদের মধ্যে
একজন ৷জন্ম 10/May/1829
মৃত্যু 11/Aug/1905 (1323 AH)

*******************************
খালীল আহমদ শাহারাণপূড়ী ইনিও তবলিগ জামাতের আলিমের মধ্যে একজন আর রশিদ আহমদ গাংগোহির ছাত্র ,আর মাদ্রাসা দেওবন্দের সিক্ষক এর
মধ্যে একজন আর ইলিয়াসের উস্তাদের
মধ্যে একজন৷
জন্ম December/1852 (Safar/1269)
মৃত্যু 13/Oct/1927

******************************
আবূল আলা মাঊদুদি
ইনি বানি এ জামাত ইসলামি .1921 এ জামাত ইসলামি নামে এক নতুন জামাত গঠন করে ৷ জন্ম 25/Sep./1903 মৃত্যু 22/Sep./1979

******************************

1)অহাবি ওই জামাত কে বলে যারা
মহম্মদ বিন আব্দুল অহাব এর পেরোকার
{মুফতি শাফি দেও-বান্দি ,
ঈমদাদ-উল-মুফতিয়ে, J-2, P-149}

******************************
2) মাউলানা ইলিয়াস এর মৃত্যুর
পর তার জানসিন মৌলানা মাঞ্জুর
বায়ান করে আমি খুব শক্ত অহাবি আছি
আমার কাছে এই কথার কোন মুল্য নেই
যে এখানে হযরতের কবর মুবারক আছে
বা এখানে তিনি নামাজ পরতেন .
এর জবাবে মৌলানা যাকারিয়া বলে
মওলানা সাহাব আমি নিজে তোমার
থেকে বড় অহাবি আছি আমি পরামর্শ
দেব যে হাযরাত চাচাজান এর কবর আর
হুজরার দিবার এর জন্য এখানে আসার
দরকার নেই

********************************
3) যখন আসরফ আলি থানভি কানপুর এর জামে উল উলুম এ পড়াতেন একদিন আহলে মুসল্লাই স্পস্ট বললেন যে ভাই এখানে অহাবি থাকে এখানে
ফাতিহার জন্য কিছু আনার দরকার নেই .
{আশড়াফূশ-শাওয়াণেহ , J-1}

*******************************
4) আসরফ আলি থানভি - ,"ণাজদি আকিদার ব্যাপারে ভাল .{ঈফাযাত-এ-য়উম্যা , J-2, P-402}

******************************
5) আসরফ আলি থানভি যদি আমার কাছে 10000 টাকা থাকত ,সবার মাইনে করে দিতাম তাহলে
নিজেরাই সব অহাবি হয়ে যেত {ঈফাযাতুল য়াউমিয়া , J সাউম , P-67}

*********************************
6)রসিদ আহমদ গাংগোহি আকিদার মামলাই দেওবন্দি ,আহলে হাদিস বরাবর সুধু আমলের মধ্যে
পার্থক ৷ {ফাতাওয়া এ রশিদিয়া , P-511}

**********************************

7)মৌলভি হুসেন বাতালভি ইংরেজ আমলে চিঠি লিখে অহাবি ভাষা কে মনসুখ করা হোক , তার চিঠি মঞ্জুর করে নাম রাখা হই আহলে হাদিস .(মাকালাত সাইয়িদ পেজ 207)

********************************
8)রশিদ গাংগোহি মহম্মদ বিন আব্দুল ওহাব এর মুক্তাদিদের অহাবি বলা হই ৷
(ফতোয়া রশিদিয়া পেজ 251 )

********************************
9)আসরফ আলি থানভি বলেন, ওহাবির মানে হল, যে মসলা ও আকিদাই মহম্মদ বিন আব্দুল অহাব এর নিয়মে চলে .(ঈমদাদুল ফাতাওয়া V5 P#233)

*******************************
10)গ্যার মুকাল্লিদ আহলে হাদিসের ইমাম
সানাউল্লা অম্রিতসরি লিখেছে এক আলিম মহম্মদ বিন আব্দুল অহাব নাজাদে জন্ম নেই ,এর ইত্তেবা আর ওর
ফৌজি কে লোক অহাবি বলত .
(ফতোয়া শানাইয়্যা V1 P#412)

*******************************
11)মহম্মদ বিন আব্দুল অহাব নাজদির আকিদা
ছিল ,আহলে আলম ও তামাম মুসলমান মুশরিক ও কাফির আর ওদের কে কতল করা ওদের আমল কে ওদের থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হালাল আর জাএজ
বরং ওয়াজিব আছে ৷ মাখহুয হুসেন আহমদ মাদানি
(আস সাহেব উস সাকিব ,পেজ 43 )
কুতুব খানা , আযাযিয়া দেওবান্দ )

******************************
ওহাবির পেসবা আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জাত
আর রসুল (সা:) আর আউলিয়া এ কিরাম
এর সানে প্রচুর গুস্তাখি করেছে যার জন্য দিন এ ইসলাম থেকে তাল্লুক শেষ হয়ে গেছে .এবার জামতের আকিদা ওদের ইমামেদের কিতাব থেকে
কিছু জানব ৷
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,,,,,,,  ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
01) আল্লাহ পাক মিত্থুক হওয়া মুমকিন

আছে ,যদি তুমি এটা মনে না কর তাহলে

মানুষের কুদরত আল্লাহর কুদরত এর

থেকে বেশি হয়ে যাবে .নাওযুবিল্লাহ
{ঈস্মাইল দেহলবি , ইয়াকরোজি P-145,

*******************************
2)এই কুফরি ইবারতের ব্যাপারে যখন রশিদ আহমদ গাংগোহি কে জিজ্ঞাসা করা হই তখন সে তওবা করার বদলে সহি বলে ,আর নিজের তরফ এই ভাবে বায়ান করে যে, ইমকানে কিজব (মিথ্যা ) যা কিছু খোদা
বলেছেন তার বিপরিত বলতে পারেন কিন্তু নিজে এটা করবেন না .মানে আল্লাহ পাক এর কুদরতে মিথ্যা সামিল আছে .নাওযুবিল্লাহ{রশিদ আহমদ গাংগোহি ,
ফাতাওয়া রাশিদিয়া , হিসসা -1, পেজ 10, লাইন -11,
মাতবুয়া রাহিমিয়া , দিল্লি }

*******************************
03) মিথ্যা আল্লাহর সিফাতের মধ্যে শামিল আছে ,যা মাকদুরুল আব্দ হই ওটা মাকদুরে ইলাহিও হই ,মানে যেটা আল্লাহর বান্দা করতে পারে সেটা আল্লাহ করার
কুদরত রাখে .নাওযুবিল্লাহ {মাহমোদুল হাসান দেওবান্দি }

*******************************
4)"খোদা তালা মিথ্যা বলতে পারেন (মাসলা ইমকান কাযাব )নাওযুবিল্লাহ(বুরাহিন এ কাতিয়া ,মুসান্নিফ মৌলভি খলিল আহমদ আম্বেটভি )
এই হল দেওবন্দি ইমামদের আকিদা নাওযুবিল্লাহ ৷
এবার আপনি নিজে বিচার করুন যারা
আল্লাহ পাকের উপর এরকম আকিদা
রাখে তারা কি আল্লাহ ওয়ালা হতে পারে ?
আমাদের আকিদা আল্লাহ পাক সমস্ত
জিনিস আগে থেকে জানে .কিন্তু অহাবিদের আকিদা দেখুন৷

05)মানুষ নিজে মুখতার ভাল করুক আর
 না করুক আল্লাহ এর ইল্ম থাকেনা কি করবে বরং করার পরে আল্লাহ এর ইল্ম হই .নাওযুবিল্লাহ
{হুসাইন আলি দেওবান্দি , তাফসির
বুরঘাতুল হাইরান ,P-156, লাইন -25}

********************************
06) এই আকিদা ইসমাইল দেহলভির
আল্লাহ কারো ব্যাপারে জানতে ইচ্ছে
করলে তখন তিনি জানতে পারে ,আগে
থেকে ইল্ম থাকেনা ৷ নাওযুবিল্লাহ
(তাকবিয়াতুল ইমান
পেজ 23 ,লাইন 20 )

ওহাবিদের পির মেহমুদুল হাসান এর
একই আকিদা দেখুন  7) মিথ্যা ,যুল্ম বা সমস্ত খারাপ কাজ আল্লাহর জন্য কোন দোষ নেই ৷ আর না
এই সব কাজ করলে আল্লাহর জাত এর উপর ক্ষতি আসবে৷ নাওযুবিল্লাহ
{জাহদুল্মাকল , জিলদ -3, পেজ -77}

*******************************
8) “আল্লাহর মাক্কারি ,ধোকা থেকে ভই করা দরকার ,আল্লাহ বান্দার নিকট ধোকা মাক্কারি ও করে .নাওযুবিল্লাহ লেখক ইসমাইল দেহলভি
(তাকবিয়াতুল ইমান ,পেজ 76 )

 *******************************
9) কিতাব" ইযাহুল হক "পেজ 35-36 তে
আছে আল্লাহ তায়ালা পাক আছে যমিন ,মাকান ,জিহাদ থেকে আর দিদারে বিলা কাইফ মানা বিদাত আর গুম্রাহি ৷
অথচ দুররে মুখতার ,বাহরুরাইক ,আর আলমগিরি তে আছে যে আল্লাহর যন্য মাকান সাবিত করে সে কাফির .
*******************************
10) শানাউল্লাহ আম্রিতসারি লিখেছে আল্লাহ তায়ালা মিথ্যা বলতে কাদির আছে(আল্লাহ পাকের মিথ্যা বলা আইনে ইমান আছে . নাওযুবিল্লাহ
(আখবার আহলে হাদিস 27আগস্ট1915)

******************_*************
11)অহাবিদের ইমাম ইবনে কাইইম লিখছে আমার আকিদা আছে বেসাক আল্লাহ তালা আরস ,আর কুরসি র উপর মউজুদ আছে ,আল্লাহ দুটো পা কুরসিতে রেখেছে ৷ নাওযুবিল্লাহ ৷
(কাসেদাহ ননইয়া , পেজ #31)

********************************
এবার রসুল (সা:) এর ইলম এর ব্যাপারে
অহাবিদের আকিদা শুনুন ৷

1)"হুযুর (আলাইহি সাল্লাম ) এর মাযার
ভেংগে দেওয়া দরকার, যদি ভেংগে দেওয়া সক্ষম হই তাহলে ভেংগে দিব ৷ নাওযুবিল্লাহ ৷
said by বানি অহাবি মাযহাব মহম্মদ বিন
আব্দুল অহাব নাজদি (কিতাব:আউজা আল ব্রাহিন )

**********************************
2)আমার লাঠি,মহম্মদ সা: এর থেকে বেহতর
আছে ,কেননা এটা দিয়ে সাপ মারার কাজ
নেওয়া যেতে পারে,আর মহম্মদ সা: মরে
গেছে ,উনার কোন নাফা বাকি আর নেই ৷ নাওযুবিল্লাহ
said by বানি অহাবি মাযহাব মহম্মদ বিন
আব্দুল অহাব নাজদি ৷
(কিতাব:আউজাহ আল ব্রাহিন,পেজ 10)

**********************************
3) এটা ভেবে নিতে হবে সমস্ত মাখলুক বড় হোক বা ছোট আল্লাহর শানের নিকট চামারের থেকে বেশি নিকৃস্ট .নাওযুবিল্লাহ
{তাকবিয়াতুল ইমান ,পেজ 16 লাইন 9 ,
মুসান্নিফ মৌলভি ইসমাইল দেহলভি সাহে কারদা কুতুব খানা আসরাফিয়া রশিদ কোম্পানি দেওবন্দ.}
নোট : হার মাখলুক এর মধ্যে রসুল (সা:)
আর বাকি আম্বিয়া ও আসে .

*****************************
4)রসুল (সা :) উরদু কথা মাদ্রাসা দেওবন্দে
সিখেছে .নাওযুবিল্লাহ {বুরাহিন এ কাতিয়া
মাতবুয়া দারুল আশহাত করাচি ৷}

*******************************
5) “ণাবি-এ-কারিম সা: এর যা ইল্ম আছে তাতে রসুল সা: এর কি কামাল ,এমনি ইল্ম গায়েব তো সমস্ত বাচ্চা ,পাগল এমন কি জানোয়ারের হাসিল আছে নাওযুবিল্লাহ ৷আসরফ আলি থানভি (হিফজুল ইমান ,পেজ 8 ,লাইন 7
সায়ে কারদা : কুতুব খানা আশ্রাফিয়া কোম্পানি দেওবান্দ আর কুতুব খানা
আযাযিয়া দেওবান্দ )

*****************************
6) রসুল (সা:) এর থেকে বেশি শয়তানের
ইল্ম আছে ,শয়তানের বেশি ইল্ম কোরান
থেকে প্রমান আছে কিন্তু রাসুল (সা:) এর
ইল্ম কোরান থেকে প্রমান নেই৷ যে শয়তানের থেকে বেশি ইল্ম রসুল (সা:) এর বলবে সে মুশরিক হয়ে যাবে নাওযুবিল্লাহ ৷ {খলিল আহমদ সাহারানপুরি }
(বারাহিনুল কাতিয়া পেজ 51,লাইন 11 )
মাতবুয়া দেওবন্দ

 *******************************
7)হাদিস শরিফ লজ্জা ইমানের এর একটা অংশ
(বুখারি , V-3,H-1049) এবার থানভি কি বলছে দেখুন
আমি সপ্নে দেখলাম বিবি ফাতিমা আমাকে সিনাতে ধরে রেখেছে ৷  নাওযুবিল্লাহ
(কিতাব ঈফাযাতুল য়উমিয়া P-37)

******************************
8)আমি সপ্নে রসুল (সা:) কে দেখলাম ,আমাকে আপনি পুল এ সিরাতে পার করছেন আর কিছু আগে জেয়ে দেখি রসুল (সা :) নিজেই পরে যাচ্ছে তো আমি তিনাকে উঠিয়ে নিলাম ৷ নাওযুবিল্লাহ
 (বালাগতাল হেরায়ান , )
মুসান্নিফ মোলভী হুসাইন আলী

******************************
9)দেওবন্দ মুরিদ সপ্নে নিজের পিরের কলমা পরে মানে কলমাতে মহম্মদ উর রাসুলল্লাহ বদলে আসরফ আলি রসুলল্লাহ পড়ে ,নাওযুবিল্লাহ আর তার পির আসরফ আলি থানভি বলে যার উপর তুমি করেছ ওই ইত্তেবা
সুন্নত আছে .
(বা হাওয়ালা :কিতাব ঊল ঈমদাদ ,
পেজ #35, মুতবা'আ আল ইমদাদ ঊল
মূতাবিক , থানা জোন ইন্ডিয়া ,
মুসান্নিফ আশরফ আলী থানভি )

********************************
10)গ্যার মুকাল্লিদের ইমাম ইবনে তেইমিয়া লিখেছে
রসুল (সা:) ইন্সানি সুরতে মদত করা মানে শয়তানের মদত করা .নাওযুবিল্লাহ (কিতাব ঊল ওসিলা পেজ #41, মাক্তাব ঊস শালাফিয়া লাহর )

********************************
11)গ্যার মুকাল্লিদের ইমাম ইবনে তেইমিয়া
লিখেছে রসুল সা: কবর আনোয়ার থেকে যে
আওয়াজ এসেছিল ওটা শয়তানের আওয়াজ ছিল .নাওযুবিল্লাহ (কিতাব ঊল ওসিলা পেজ #51,
মাক্তাব ঊস শালাফিয়া লাহর )

*******************************

12)লাফজে রাহমাতুল্লিল আলামিন শুধু

রসুল সা: এর জন্য নই বরং যে কোন

ওলামা এর জন্যও ব্যাবহার হতে পারে .

 নাওযুবিল্লাহ

(ফাতাওয়া রশিদিয়া , পেজ #218,

 ণাশির মুহাম্মাদ আলি কারখানা ,

ঈস্লামি কুতুব , ঊরদু বাজার , করাচি )  

********************************

13)নবি ,ওলি ,শয়তান ,ভুত ,ইত্যাদি সব

একই .

নাওযুবিল্লাহ

(তাকবিয়াতুল ইমান, পেজ # 41,

মাতবু'আ দারুল ঈসলাম ,

পাব্লিসার আহমেদ প্রিন্টিং , প্রেস 50,

লাহর পাকিস্তান )  

*******************************

14)নবির মাসুম হওয়া জরুরি নই .

নাওযুবিল্লাহ

(তাসফি আ তুল আকাইদ,পেজ # 25-28,

কাসিম নানোতভি )  

********************************

15)রসুল সা : চাইলেও কিছু হই না .

নাওযুবিল্লাহ

( তাকবিয়াত উল ইমান , পেজ : 50 )  

********************************

16) আমিও একদিন মরে মাটিতে মিশে

যাব ,এই কথাটা মুসলমানদের বিভ্রান্ত করার

জন্য শাহ ওলি উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভির

দিকে নিসবত করে দিয়েছে.নাওযুবিল্লাহ

{তাকবিয়াতুল ইমান ,পেজ 69 ,

লাইন 15 }

********************************

17)সমস্ত নবি আর সয়ং রসুল সা: আল্লাহর

বেবাস বান্দা আর আমাদের বড় ভাই .

নাওযুবিল্লাহ

তাকবিয়াতুল ইমান ,পেজ 99

  ******************************

18) নামাজে রসুল সা: এর খেয়াল আসা

নিজের গাধা ,গরু র খেয়ালের চেয়ে

বেশি নিকৃস্ট . নাওযুবিল্লাহ

{শিরাতে মুস্তাকিম , পেজ -668,

লাইন -14, মাতবুয়া -দিল্লি }

********************************

19) রসুল সা: দেওয়ালের পিছনের ইল্ম

নেই .নাওযুবিল্লাহ

(বারাহিনুল কাতিয়া ,পেজ 55)

 *******************************

মাদ্রাসা দেওবন্দের বানি কাশিম নানুতভি

এর কিছু আকিদা দেখুন .

20) রসুল সা: এর পর কেও নবি যদি

আসে তো রসুল সা: এর খাতিমিয়াত এ

কোন তফাত আসবে না .মানে শেষ নবি

হওয়াই কোন তফাত আসবে না .

নাওযুবিল্লাহ

{তাহেজিরুন্নাস , পেজ -14}

*******************************

21) উম্মতি আমলে (যেমন নামায,রোজা,

ইত্তাদি ) নবির থেকে বেড়ে যাই .

নাওযুবিল্লাহ

{তাহেজিরুন্নাস , পেজ -5}

******************************

জামাতে ইসলামির বানি আবুল আলা

মৌদুদির গুস্তাখি দেখুন .

22) সব জাইগাই আল্লাহর নবিরা কিতাব

নিয়ে এসেছেন . সম্ভবত বুদ্ধ ,কৃষ্ণ ,রাম

মানি ,সুক্রাত ,ফিসা ,গৌরস ইত্যাদি এরাও

নবি.নাওযুবিল্লাহ

{তাফহিমাত , জিলদ -1,

 পেজ -124, Publisher- মারকাজি

 মাক্তাবা ঈস্লামি , দিল্লি }

******************************

23)সাহাবার মধ্যে ফাসেক ও ছিল .

(ণাযলুল আবরার জিলদ#3 পেজ #94)

*********************************

মাসাইল এ আহলে হাদিস সম্বন্ধে আকিদা

দেখুন

1)" মলভি আবুঊল হাসান লিখছে

পুরুষ আর মহিলার মানি পাক আছে তো

এটা খাওয়া জাইজ আছে না নেই এর

মধ্যে দুটো কোওল আছে .

(ফিকাহ মুহাম্মাদিয়া , জিলদ1,পেজ #41)

*********************************

2)গ্যার মুকাল্লিদের ইমাম সিদ্দিক হাসান

ভোপালি ও একই লিখেছে .

(বা হাওলা : বাদ্র উল আল-এহ্লা'আহ ,

পেজ #16)

*********************************

3)কাফিরের হাতে জবাহ হালাল

(বা হাওয়ালা : হাদিয়াত ঊল মেহদি ,

 জিলদ #3, পেজ #78)  

******************************

4)কুকুরের বোল আর গোস্ত পাক আছে  

(বা হাওয়ালা : ণাযলুল আবরার ,

গ্যার মুকাল্লিদ ওয়াহিদ ঊয যামান

জিলদ #1, পেজ #50)  

*******************************

5)মহিলারা জমা হয়ে আল্লাহ আল্লাহ করা

বিদাত .

(ফাতাওয়া-এ-সাত্তারিয়া, জিলদ #1,

পেজ #66)

********************************

6)কাজি শোকানি লিখছে

সমস্ত সমুন্দরি জানোয়ার হালাল এমনকি

কুত্তা ,খিঞ্জির ,আর সাপ, হালাল আছে .

(ণিল ঊল আদতার , জিলদ #1,

পেজ #67, মাতবু'আ লাহর )

********************************

7)শানাউল্লা অম্রিতসারি আহলে হাদিস

লিখেছে

সুদ লিয়া হারাম দেওয়া হারাম নই .

[রপাদি মাযালিম 33]

********************************

8)নবাব সিদ্দিক হাসান খান ভপালি

আহলেহাদিস লিখেছে

মেয়েরা আযান দিতে পারে.

(বাদরু আহীল্লা পেজ #39)

*********************************

9)নবাব ওহিদুজ্জামান আহলেহাদিস লিখছে

সারাব নাজিস (নাপাক ) নই হারাম আছে .

যে একে নাপাক বলবে তাকে নাপাকের

দলিল পেশ করতে হবে .

(নাযলুল আবরার VOL 3 পেজ 88

কিতাবুল আশরাবা )

*********************************

10)নামাজি পড়তে সময় পাথর উঠিয়ে

পাখি বা মানুষ কে যদি মারে তো নামায

 ভংগ হবে না.

হীদায়াতুল মেহদি vol 1,পেজ 112)

*******************************

11)মাউলভি আব্দুল গাফফার সালাফি

আহলেহাদিস লিখেছে

ঘড়া (HORSE) এর গোস্ত হালাল আছে .

[শাহীফা আহলেহাদিস পেজ 22

যিকাইদা 1385 হিজরি ]

********************************

12)আহলে হাদিস ফিরকার কিতাব

ফিকা মহম্মাদিয়ার পেজ নং 123 জিলদ 5

লিখেছে

হালাল আছে খাওয়া গোরখর

 (জংলি গাধা ).

*********************************

13)মদ্য পানকারির ঝুটা যে কোন পর্যায়ে

 পাক আছে, যদিও মদ্য পান করে ততক্ষনাত

ঝুটা করে .

হিদায়াতুল মেহদি vol ,পেজ 31
14)সিদ্দিক হাসান খান আহলে হাদিস

লিখছে

ইবনে কাইয়ুম মাদাদে কাযি শাউকানি

 মাদাদে বলা জাইজ আছে .

হীদায়াতু হূদা পেজ 23 ,Vo-1,

আল্ফাতাহূল তাইয়াব

********************************

15)কেও নামাযি কে জিজ্ঞাসা করলে কত

রাকাত হয়েছে ,সে হাতের ইসারা করে

বলে দিলে নামায ভংগ হবে না .

(হীদায়াতুল মেহদি V1)  

********************************

16)নামায পরতে সময় এক হাতে পানি মাগে

বা পানি খরিদ করে লেই তো নামায

বাতিল হবে না.

(হীদায়াতুল মেহদি V1)

**********************************

17)নামায পরতে সময় এক হাথ দিয়ে উংগল

দান বের করে থুকে দেই তো নামায ফাসিদ

হবে না .

(হীদায়াতুল মেহদি V1)

*********************************

18)রসুল সা: কে ভাই বলা জাইজ আছে

কেননা আপনি ও ইন্সান.

(বুরাহানে এ কাতিয়া , মুসান্নিফ মৌলভি

খালিল আহমদ, ও তাকবিয়াতুল ইমান

মুসান্নিফ ইসমাইল দেহলভি )

********************************

19)হোলি ,দিপাবলি র পুরি ,কচুরি খাওয়া

দুরস্ত আছে .

(ফাতাওয়া রশিদিয়া , পেজ #561,

 ণাশির মুহাম্মাদ আলি কারখানা ,

ঈস্লামি কুতুব , ঊরদু বাজার , করাচি )

*********************************

আপনি কি জানেন ?

20)ফিরকা অহাবিয়া তে জুমাতে 2

আজান দেওয়া বিদাত (গুমরাহি )

আর খুতবাই সাহাবার নাম নেওয়া বিদাত .

নাওযুবিল্লাহ

বূক -রোজা -এ-নুদিয়া

**********************************

আপনি কি জানেন ?

21)আহলে ওয়াহাবিয়ার নিকট রাম চন্দ্র ,

কিসানজি,জারতাশ ,আর সুক্রাত

এরা সব আল্লাহর নবি আর এদের উপর

ইমান আনা ওয়াজিব .

নাওযুবিল্লাহ

BOOK: হেদায়াতুল মেহদি, পেজ >85

*********************************

আপনি কি জানেন ?

22)ফিরকা অহাবিয়াই

কিবলা রুখ মানে কাবার দিকে পা করে

ঘুমানো জাইজ আছে .

নাওযুবিল্লাহ

BOOK- ফতোয়া শাত্তারিয়া >01/152

*********************************

আপনি কি জানেন ?

23)ফিরকা অহাবিয়াই

কোরান পাক কে তাজিমানে বোসা দেওয়া

জাইজ নই ,

বে উযু কোরান পাক কে ছোয়া জাইজ

আছে .

নাওযুবিল্লাহ

BOOK- ফাতোয়া শাত্তারিয়া >01/182

*********************************

<<< নোট : আমি এখানে যা কিছু আকিদা

লিখলাম সমস্ত এদেরই কিতাব থেকে

নকল করা হয়েছে .

মনে রাখুন এসব কিতাব আজও ছাপা

হচ্ছে এদেরি কুতুব খানা ,ইস্তেমা, এ পর্যন্ত

ভোপাল ইস্তেমাই ও বিক্রি করা হচ্ছে .আর

তবলিগ জামাতের মারকাজ (দিল্লি) আর

দেওবন্দ মাদ্রাসাতে ও পাওয়া যাই .

আর এদের মসজিদ ,মাদ্রাসাই ব্যাবহার

করা হই ,যদি আপনি চান যাচাই করে

দেখতে পারেন .

কিছু বদ আকিদার লোক সহি আকিদা  

মুসলমানদের কে এই বলে বিভ্রান্তি করে

 রাখে যে,

আমাদের আলেম রা এগুলি  লিখেনি ,

অন্য ফিরকার আলেম রা এসব লিখে ওই

আলেম এর নাম দিয়ে  মুসলমানদের দল

বিভক্ত করে দিয়েছে .

মুসলমান একটু চিন্তা করে দেখুন আর

তাদের বলুন যদি তোমাদের কথাই নেওয়া  

হই ,তাহলে তোমাদের প্রেসে কেন ছাপা  

হচ্ছে ?কেন বাজারে সেগুলি বিক্রি হচ্ছে?

তার প্রতিবাদ কেন তোমরা করোনি?আর  

যদি বলে প্রেসের নামও ডুব্লিকেট ,

তাহলে কেন দেওবন্দে পাওয়া যাচ্ছে ?

কেন আহলে হাদিসের মারকাযে পাওয়া

যাচ্ছে , আছে জবাব ?  

বড় বড় শহরে জলসা,জুলুসে, ময়দানে ,

কনফারেন্সে  

সবার সামনে চ্যালেঞ্জ দিয়ে সুন্নি বক্তারা  

বলছে ,আবার মিথ্যা সাবিত করলে ইনামও  

রাখছে ,কেন তোমরা এগিয়ে যাওনি, ?

কেন জলসার পর ধোকা দিবার জন্য বলা

হচ্ছে বক্তা যা বলে গেছে সব ভুল, ?

তার জন্য কেন বাহাস হইনি ?তারা জানে

যে বাহাস হলেই বড় আলেমরা আসবে

আর আমাদের পোল খুলে দিবে .আপনি

দেখবেন বাহাস হলে বদ আকিদার

আলেমরা আসেনি, আর যেখানে এসেছে

 বাতিলরাই পরাস্ত হয়েছে ,

আমাকে যদি একটা নজির দেখান যে আহলে

সুন্নাত উল জামাতের সহিউল আকিদা

বেরেলি আলেম পরাস্ত হয়েছে ,সে দিনই

আমি তওবা করে আপনাদের আকিদাই

হয়ে যাব.
তা বলে এই নই যে ভন্ড পিরের বা ওই

লাড্ডু পিরের কাহিনি বা ওই মারফতি

যারা লোকেদের বলে নামায নাও পরলে

চলবে (আস্তাগফিরুল্লাহ) এদের কাহিনি

বললে চলবে না,

এদের কিছু ভন্ডামির

জন্য আজ বাতিল ফিরকা আংগুল তুলে

দেখাচ্ছে আর মুসলমান বিভ্রান্ত হয়ে যাচ্ছে .

আমরা তাকেই মানব যার অন্তরে মেহবুবে

খোদা নবি করিম সা: এর মহব্বত আছে .

কোন গুস্তাখে রসুল সা: কে মানব না. সে

যতই নিজেকে আহলে সুন্নত উল জামাত

বলে পরিচয় দিক না কেন. , কিছু মানুষের

জানারও চেস্টা নেই আর পড়া তো দুরের

কথা ,

হক আর বাতিল না জেনে তাদের পিঠ

 পিছে তাদের উপর হামলা হচ্ছে, কারও  

গাড়ির কাচ ভেংগে দেওয়া হচ্ছে ,

কারো  মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হচ্ছে ,

কারো ভিরের মধ্যে হাথ মুসাফা করতে

গিয়ে ব্লেড দিয়ে  হাথ কেটে দেওয়া হচ্ছে ,

এরকম নযির অনেক আছে ,

আমি কোন দলের নাম নিচ্ছি না কিন্তু

কেও না কেও করছে ,

এটা কি কোন মুসলমানের করা উচিত ,

কক্ষোনা না. যেই  বক্তা বলল সে কি

লিখেছে ? যদি বলেন বলা চলবে  না ,

তো লিখেছ কেন ?

আর লিখেছ তো ছাপালে কেন ?

সে বাজার থেকে কিনে পড়ে বলেছে বলে

তার দোষ ?

উচিত এটাই হবে যে যেখান থেকে ছাপা

হয়েছে সেখানে  হামলা করা, বা ওই সব

কিতাব কে জ্বালিয়ে  দেওয়া ,

কিন্তু আজ পর্যন্ত সেটা করা হইনি  কেন?

এতে স্পস্ট প্রমান হচ্ছে ওই সব কিতাবে

যাহা লিখা আছে তাদের আকিদা ,

আর বক্তাদের হামলার কারন হল যাহাতে  

পরের ওয়াজে আর ওইসব কথা অন্য বক্তা  

না বলতে পারে,

আর সেটাই হচ্ছে আমরা পাড়া গায়ের

সাধারন মানুষ ,

আমরা কোন জলসা করালে বক্তাদের বলে

দিচ্ছি আপনি কোন অন্য ফিরকার

আকিদার কথা বলবেন না, আমরা কোন

 ঝামেলা চাইনা.

আর আমরা না জেনে ওদের জুব্বা,দাড়ি ,

টুপি দেখে নামায,রোজার কথা শুনে আমরা

 ফেসে যাই , নামায আল্লাহর ইবাদত ,

রসুল সা: শেষ জিবনে তার উম্মতের জন্য

 যে ওসিহত করেছেন সেটা হল নামায,

নামায তিনারও মাফ নেই ,

আর আমরা তার উম্মত আমাদের জন্য

কি করে মাফ হতে পারে.

নামায পড়তেই হবে. না পড়লে গুনাহগার  

হবে,

আর যে ইনকার করবে সে ইসলাম থেকে  

খারিজ হয়ে যাবে. আর নামায কারো

ইনকার নেই , আপনি কোন বে নামাযিকে

জিজ্ঞাসা করলে যে নামায পড়নি কেন?

তারা বলে হ্যা নামায পড়ব আর কেও যদি

 বলে নামায পড়ব না সে ততক্ষনাত

ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবে.

একটা বাচ্চা ছেলেও জানে যে নামায

পড়তেই হবে, কিন্তু আকিদার বিশয় অনেক

মানুষ জানে না, আর যার আকিদা দুরস্ত

নেই তার ইমানও দুরস্ত নেই ,

আর ইমান দুরস্ত না থাকলে সমস্ত এবাদত

কোন কাজে  আসবে না.

শিয়াদের সাথে আমাদের কেন কোন সাথ

নেই ,
তারাও আল্লাহর এবাদত করে নবিকে মানে,

কিন্তু সাহাবিদের ব্যাপারে বদ আকিদার

জন্য আমরা তাদের সাথে কোন

সাথ রাখি না.  

যদি সাহাবিদের ব্যাপারে বদ আকিদার জন্য  

আমরা সাথ না রাখতে পারি .

তাহলে যারা নবির উপর এসব আকিদা

 রাখে?

সাহাবিদের কি এরকম আকিদা ছিল?  

আল্লাহ পাক কোরানে বলছেন -

সুরা বাকারা আয়াত -13 পরুন এই কথা  

গুলি এখন কারা বলছে দেখুন .

ভারতের সংবিধানে মুসলমানদের দুটি  

ফিরকা এক (শিয়া আর সুন্নি )

 শিয়ার ওয়াকফ বোর্ড আলাদা ,

আর সুন্নির ওয়াকফ বোর্ড আলাদা,

শিয়াদের আলাদা মসজিদ আর আমাদের

আলাদা মসজিদ,আর যেকোন ফিরকার

মানুষ আলেম হতে গেলে পরিক্ষা দিতে হবে

তাতে যে ফরম দেওয়া হই সেখানে  লিখা

থাকে (শিয়া আর সুন্নি ) সুন্নিতে ঠিক মেরে

পরিক্ষাই পাস করে বেরিয়ে বলে আমরা

অমুক আমরা তুমুক প্রথমেই মানুষ কে

 ধোকা.

আর বর্তমানে তারা তাদের আলাদা  

ওয়াকফ এই যন্য করেনি করলে তাদেরও  

অবস্তা শিয়াদের মত হয়ে যাবে.

তাহলে তারা মুসলমানদের গুমরাহ করবে

কি করে.

******************************

যখন ভারতে এই ধরনের কিতাব আর

কুফরি আকিদা লিখা হচ্ছিল আর আল্লাহ

আর রসুল সা: এর শানে গুস্তাখি করা

হই আর সিধা সাধা মুসলমানের ইমান কে

লুট করা হচ্ছিল, ঠিক তেমন সময় আল্লাহ

পাক এক আজিম হাস্তি আলা হযরত

মুজাদ্দিদে দিনো মিল্লাত ইমাম আহমদ

রাজা খান রহ :কে দিনের হিফাজতের

 জন্য দুনিয়াতে পাঠান ,যিনি নিজের

 কলমের তালোয়ারে এই আকিদার লেখক

দের আসল চেহরা দুনিয়ার মুসলমানদের

নিকট বে নাকাব করে দেই .আর দ্বিনে

ইসলাম কে বাচিয়ে নেই ,

এখানে আমার উদ্দেশ্য আলা

হযরতের প্রশংসা করা নই বরং এটা বলতে

চাই ভারত বর্ষে অহাবিদের রদের জন্য

আলা হাযরত কি তরিকা নেই ,

আলা হযরত ওইসব অহাবি ইমাদের কুফরি

ইবারত যা গ্রহন যোগ্য নই ,আর ওইসব

লেখক দের নাম লিখে আরবের ওলামার

নিকট পেশ করা হই আর বলা হই

হিন্দুস্তানে ওমুক ওমুক লোক এই ধরনের

কথা বলেছে ,আর লিখেছ আর এই

ধরনের আকিদা রাখে তো এই ধরনের

লোকেদের উপর শরিয়তের কি হুমুক

আছে .

আরবের 35 জলিল ও কদর আলিম তার

উত্তরে এই 5 লোকের উপর কুফ্র ফতোয়া

দেই .

1.গোলাম আহমদ কাদিয়ানি

2. মৌলানা কাশিম নানুতভি

3.মৌলানা রশিদ আহমদ গাংগোহি

4. মৌলানা খলিল আহমদ সাহারনপুরি

5. মৌলানা আসরফ আলি থানভি

এই ফতোয়া  ও তাদের হস্তাক্ষর আছে

এর জবাব হাসসামুল হারমাইন এর নামে

 ছাপে .এটা আরবিতে লেখা সাথে

উরদু তে তরজুমা করা আছে ,

এই ভাবে দুনিয়ার তামাম ওলামা এ দ্বিন

 এই অহাবিদের

কাফির ,গুম্রাহ ,বাদ্দিন ,মুরতাদ (দ্বিন থেকে

বেরিয়ে গেছে ) আর মুনাফিক ফতোয়া

দেওয়া হই .

*******************************

হাসসামুল হারমাইন এর ফতোয়া

যে এদের (অহাবি ) কাফির হওয়াই

আর এদের আজাবে সন্দেহ করবে সে

নিজে কাফির হয়ে যাবে .

*******************************

এবার এই ধরনের বদ্দিন এর উপর

 সরিয়তের কি হুকুম দেখি

হাযরত আবু হুরাইরা ,হাযরত আনাস বিন

মালিক ,হাযরত আব্দুল্লাহ বিন উমর আর

হাযরত যাবির রা: বর্ননা করেছেন যে

রসুল সা: বলেছেন যদি বাদ্দ্বিন ,মুনাফিক

বিমার হই তাকে জিজ্ঞাস করতে না জাও ,

আর যদি মরে ওর জানাজাই না জাও.

ওকে সালাম করোনা ,ওর সাথে খেওনা ,

ওর সাথে না পান করো ,ওর সাথে নামাজ

পড়োনা.

(মুসলিম শরিফ ,আবু দাউদ ,ইবনে মাজা ,

মিশকাত শরিফ )

 ******************************

কিছু লোক ভাবে যে মানুষ মুসলমানের

ঘরে জন্ম নিয়েছে আর তার নাম মুসলমান

এর মত সে যেমনি আকিদা রাখুক

মুসলমানই থাকবে কিন্তু এটা ভুল ধারনা

হাদিস পাক -

ইবনে জারির ,তাব্রানি ,ইবনে মারদ্বিয়াহ

রায়িসুল মুফাসস্রিন

 হাযরাত ইবনে আব্বাস থেকে বর্নিত

করেছেন

কিছু লোক রসুল সা: এর শানে বেয়াদবি র

ভাষা বলে রসুল সা: তাদের জিজ্ঞাসা করে

তারা কসম খাই আমরা কোন বে আদবি

কথা বলিনি ,এর উপর আল্লাহর তরফ

থেকে এই আয়াত নাযিল হই -

খোদার কসম খেয়ে বলে আমরা বলিনি

বেশাক ওরাই কুফ্র কথা বলেছে আর

ইসলামে আসার পর কাফির হয়ে গেছে .

[পারা -10, রুকু -16]

************_*****************

কোরান

যে তোমরা ওদের সাথে বন্ধুত্ত করবে ও

ওদের মধ্যে গন্য হবে ,বেশাক আল্লাহ

হেদায়েত করেনা যালিমদের .

[শুরা -তাওবা ]

*****************************

আর আল্লাহ পাক বলছেন

সে দিন আমি তামাম লোকেদের তাদের

ইমামের সাথে ডাকব

[শুরা বানি ঈস্রাইল আয়াত -71]

******************************

এবার আপনি চিন্তা করুন আমরা

অহাবি (গুস্তাকে খোদা ও রসুল কে

ইমাম মানব ?কোন বদমজহবের পিছনে

আমাদের নামায মকবুল হবে ?

কক্ষোনো নই বরং আমরা আরো গুনাগার

হয়ে যাব .

আল্লাহ পাক বলছেন

হে ইমানদার গন আল্লাহকে ভই কর আর

সত্তবাদিদের সাথে হয়ে যাও

 [শুরা তওবা , আয়াত -119]

*******************************
এবার আপনি নিজেই ফাইসালা করুন 

সত্ত কারা আর মিথ্যা কারা ,আপনি নিজেই 

ফাইসালা করুন আপনি সত্তবাদিদের সাথে 

থাকবেন না মিথ্যাবাদিদের সাথে থাকবেন .

এক তরফ সুন্নিয়াত 

আর এক তরফ অহাবিয়াত 

দুইটির মধ্যে অতটাই তফাত যতটা 

"জান্নাত "আর "জাহান্নাম" .

আপনি কি তাদের সাথে থাকতে চান 

যাদের কিতাবের মধ্যে কুফ্র টপকাচ্ছে না 

তাদের সাথে থাকতে চান যারা ইস্কে রসুল 

এর কায়েল .

ইমান আপনার ফাইসালা আপনারই .

আল্লাহ পাক আপনাকে ইমানের দৌলত 

আতা করুক 

আমিন .

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ